আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫

৬-৮ নভেম্বর ২০২৫

সিসিডিবি হোপ সেন্টার, আশুলিয়া, সাভার

pdf download

নিবন্ধনের আগে নির্দিষ্ট নিয়মাবলী সতর্কতার সঙ্গে পডুন এবং নিবন্ধন ফরমটি ইংরেজিতে সঠিকভাবে পূরণ করুন

বিতর্ক সংক্রান্ত

  • ১. প্রতিযোগিতার মাধ্যম হবে বাংলা। প্রচলিত এশিয়ান সংসদীয় ও ‘ট্যাব’ পদ্ধতিতে বিতর্ক পরিচালিত হবে এবং পুরো প্রতিযোগিতায় ট্যাব পদ্ধতির প্রচলিত নিয়ম অনুসরণ করা হবে। বিতর্কে বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করতে ভিন্ন ভাষার শব্দাবলী যথাসম্ভব পরিহাওে চূড়ান্ত উৎসাহিত করা হবে।
  • ২. নিবন্ধনের ক্রম অনুযায়ী টিআইবি কর্তৃপক্ষের চূড়ান্ত বিবেচনায় ৩২টি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। যদি কেনো দল নিবন্ধন ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার পরও যথাসময়ে অংশগ্রহণে ব্যর্থ হয়, তাহলে অপেক্ষমান তালিকা থেকে ক্রম অনুযায়ী পরবর্তী দল অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। যদি কোনো কারণে প্রতিযোগিতার নির্দিষ্ট দিনে ৩২টি দলের কম উপস্থিত হয়, তাহলে ট্যাব পদ্ধতির জন্য প্রযোজ্য যথাযথ নিয়ম বিবেচনায় নিয়ে ট্যাব ডিরেক্টরের সাথে আলোচনাসাপেক্ষে টিআইবি কর্তৃপক্ষ পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।
  • ৩. প্রতি দলে তিনজন বিতার্কিক থাকবেন। নির্দিষ্ট দলের যে তিনজন বিতার্কিক প্রথম রাউন্ডে বিতর্ক করবেন প্রতিযোগিতার পরবর্তী যে কোন রাউন্ডে তাদের বাইরে অন্য কোনো বিতার্কিক অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তবে বিশেষ মানবিক বা দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে যথাযথ প্রমাণপূর্বক টিআইবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে একই প্রতিষ্ঠানের একই সংগঠনের অন্য কোনো বিতার্কিককে দলে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে। কোনো দলের সাথে মডারেটর, অভিভাবক, শিক্ষক কিংবা অতিথি অংশগ্রহণের সুযোগ নেই।
  • ৪. প্রতি দলে অন্ততপক্ষে একজন নারী বিতার্কিক থাকা বাধ্যতামূলক। তবে বিশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় এটি শিথিল করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে যথাযথ কারণ দেখিয়ে টিআইবি কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
  • ৫. একজন বিতার্কিক প্রতি রাউন্ডে গঠনমূলক পর্বে ৫ মিনিট এবং যুক্তিখণ্ডন পর্বে ৩ মিনিট বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ পাবেন। নির্দিষ্ট সময় শেষে অতিরিক্ত ১৫ সেকেন্ডের মধ্যে বক্তব্য শেষ না করলে বিচারকরা পেনাল্টি নম্বর দিতে পারবেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর দলীয় অবস্থান নির্ধারণের জন্য বিরোধী দল ১ মিনিট ‘কৌশল নির্ধারণের সময়’ পাবেন। ফাইনাল বিতর্কে প্রত্যেক বক্তা ৭ মিনিট করে সময় পাবেন এবং যুক্তিখণ্ডন পর্ব হবে ৪ মিনিট করে।
  • ৬. বিতর্ক চলাকালীন বিতার্কিকরা ‘ক্লু’ বা ‘হিন্টস’ হিসেবে ‘হ্যান্ডনোট’ ব্যবহার করতে পারবেন। তবে বিতর্কে বক্তব্য প্রদানের সময় কিংবা বিতর্ক অধিবেশন চলাকালে হুবহু দেখে বক্তব্য উপস্থাপন করা যাবে না এবং তথ্য প্রযুক্তি/ইন্টারনেট/মোবাইল কিংবা কোনো বই/পত্রিকা/সাময়িকী ইত্যাদি ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করা যাবে না। বিতর্ক চলাকালে বিতার্কিকরা সহবিতার্কিক ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে কিংবা টেলিফোনে তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন না। বিষয়টি বিচারকরা লক্ষ্য রাখবেন।
  • ৭. বিতর্ক চলাকালে প্রতিপক্ষের বিতার্কিক কিংবা অন্য কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন করে বা অসম্মানজনকভাবে বক্তব্য দেওয়া যাবে না। এছাড়া জাতি/লিঙ্গ/ধর্ম/বর্ণ বিদ্বেষমূলক এবং জাতিস্বত্ত্বা, স্বার্বভৌমত্ব ও রাষ্ট্রবিরোধী কোন বক্তব্য দেওয়া যাবে না।
  • ৮. বিতর্ক চলাকালে প্রথম মিনিট ও শেষ মিনিটের মধ্যবর্তী ৩/৫ মিনিট সময়ে ‘পয়েন্ট অব ইনফরমেশন’, ‘পয়েন্ট অব অর্ডার’ কিংবা ‘পয়েন্ট অব প্রিভিলেজ’ উত্থাপন করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং অহেতুক পয়েন্ট উত্থাপন করা যাবে না। একটি পয়েন্ট উত্থাপনের কমপক্ষে ৩০ সেকেন্ড পর আরেকটি পয়েন্ট উত্থাপন করতে হবে। অন্যথায় বিচারকরা পেনাল্টি নম্বর দিতে পারবেন।
  • ৯. প্রত্যেক বক্তার বক্তব্য চলাকালে যদি ২টি ‘পয়েন্ট অব অর্ডার’ কিংবা ‘প্রিভিলেজ’ গৃহিত না হয়, তাহলে আর পয়েন্ট উত্থাপন করা যাবে না। যদি পয়েন্ট গৃহিত হয় তাহলে আরেকটি পয়েন্ট উত্থাপনের সুযোগ থাকবে। এভাবে যতবার পয়েন্ট গৃহিত হবে ততবার উত্থাপন করা যাবে।
  • ১০. ফাইনাল ছাড়া প্রতিযোগিতার প্রতিটি বিতর্কের শেষে দায়িত্বরত স্পিকার ভেন্যুতেই ফল ঘোষণা করবেন। ফল নির্ধারণে বিচারকদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। এ বিষয়ে টিআইবির কোনো মতামত বা হস্তক্ষেপের সুযোগ থাকবে না। বিতর্কের ফলকেন্দ্রিক যে কোনো আলোচনা ভেন্যুতেই চূড়ান্তভাবে সমাধান করতে হবে। এ বিষয়ে পরবর্তীতে কোনো আপত্তি বিবেচনা করা হবে না।
  • ১১. প্রতিযোগিতার ফলাফল বিচারকদের ব্যালটে নির্ধারিত হবে। ট্যাব রাউন্ডে প্রতিপক্ষ নির্ধারণ করা হবে ‘স্লাইড ম্যাচ আপ’এর মাধ্যমে। কোয়ার্টার ফাইনাল ও সেমিফাইনাল রাউন্ডে ‘ফোল্ড ম্যাচ আপ’-এর মাধ্যমে প্রতিপক্ষ নির্ধারণ করা হবে এবং টসের মাধ্যমে পক্ষ-বিপক্ষ নির্বাচন করা হবে।
  • ১২. প্রতিযোগিতার বিষয় নির্ধারণের ক্ষেত্রে টিআইবির কর্মপরিধি তথা- দুর্নীতি, সুশাসন, তথ্য অধিকার আইন, নির্বাচন, গণতন্ত্র, অর্থ পাচারসহ সাম্প্রতিক যে কোন বিষয় নির্ধারিত হতে পারে। এক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার শুরুতেই একটি ব্রিফিং অধিবেশনে বিশদ আলোচনা করা হবে এবং বিতার্কিকদের বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকার জন্য বিশেষভাবে উৎসাহিত করা হবে।
  • ১৩. বিতর্ক প্রতিযোগিতার শুরুতে বিষয়ভিত্তিক একটি কর্মশালার আয়োজন করা হবে। উক্ত কর্মশালায় সকল বিতার্কিকের অংশগ্রহণ বিশেষভাবে প্রত্যাশিত। কর্মশালায় বিতর্কের বিষয়সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গবেষণা ও তথ্য-উপাত্ত সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

আবাসন সংক্রান্ত

  • ১৪. প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে। তিনজন (কিছুক্ষেত্রে সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে) বিতার্কিকের জন্য সন্নিহিত টয়লেটসহ একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষ বরাদ্দ থাকবে। নারী ও পুরুষ বিতার্কিকদের জন্য আলাদা আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। কক্ষ নির্ধারণের ক্ষেত্রে টিআইবি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
  • ১৫. প্রতিযোগিতা চলাকালে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিত কোনো বিতার্কিক আবাসিক ভেন্যু ত্যাগ করতে পারবেন না। ট্যাব রাউন্ড শেষ হওয়ার পরও, সব দলের জন্য আবাসন ও খাবারের ব্যবস্থা থাকবে। তাই বিতর্কের সমাপনী পর্যন্ত সব দলের সকল বিতার্কিকের ভেন্যুতে উপস্থিত থাকা বাঞ্ছণীয়।
  • ১৬. আবাসিক ভেন্যুতে অবস্থানকালে সংশ্লিষ্ট ভেন্যুর কোনো স্টাফ, টিআইবি স্টাফ, অতিথি, বিচারক কিংবা কোনো সহবিতার্কিক বা অন্য কারো সাথে কোনো প্রকার অসদাচরণ, বিব্রতকর বা অসংলগ্ন আচরণ প্রদর্শন অপ্রত্যাশিত। এ সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ ও তার প্রমাণ পাওয়া গেলে যথানিয়মে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
  • ১৭. আবাসিক ভেন্যুতে অবস্থানকালে কোনো বিতার্কিক কিংবা অংশগ্রহণকারী যে কারো বিরুদ্ধে কোনো প্রকার অসংলগ্ন বা অনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ ও তার প্রমাণ পাওয়া গেলে- বিশেষত, জেন্ডারসংক্রান্ত কোনো অসদাচরণের প্রমাণ পাওয়া গেলে- তাকে ভেন্যু থেকে বহিষ্কার করাসহ তার দলের নিবন্ধন ও অংশগ্রহণ বাতিল ঘোষিত হতে পারে। এমনকি টিআইবি আয়োজিত কিংবা টিআইবির অর্থায়নে পরিচালিত ভবিষ্যত যে কোন বিতর্ক প্রতিযোগিতায় উক্ত দলকে নির্দিষ্ট সময়/আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হতে পারে।
  • ১৮. আবাসিক ভেন্যুতে যে কোন ধরনের মাদকদ্রব্য পরিবহন, সেবন, গ্রহণ ও বিনিময় সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। ভেন্যুতে কোন অংশগ্রহণকারীর কাছে কোনো ধরনের মাদকদ্রব্য পাওয়া গেলে কিংবা সেবন বা গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া গেলে, তাকে ভেন্যু থেকে বহিষ্কার করাসহ তার দলের নিবন্ধন ও অংশগ্রহণ বাতিল ঘোষিত হতে পারে। এমনকি টিআইবি আয়োজিত কিংবা টিআইবির অর্থায়নে পরিচালিত ভবিষ্যত যে কোনো বিতর্ক প্রতিযোগিতায় উক্ত দলকে নির্দিষ্ট সময়/আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হতে পারে।
  • ১৯. আবাসিক ভেন্যুর যে কোনো আসবাব, স্থাবর, অস্থাবর সকল সম্পত্তি যথাযথ যত্নসহকারে ব্যবহার করতে হবে। ইচ্ছাকৃতভাবে এগুলোর কোনো প্রকার ক্ষয়ক্ষতি কিংবা অপসারণ প্রমাণিত হলে, তা গুরুতর অসদাচরণ বলে বিবেচিত হবে এবং বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
  • ২০. আবাসিক ভেন্যুতে যে কোনো প্রকার সমস্যার মুখোমুখি হলে কিংবা যে কোনো অভিযোগ বিষয়ে যত্রতত্র আলোচনা না করে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সাথে আলোচনা করতে হবে। যে কোন অভিযোগ বা সমস্যার সমাধানে টিআইবি ও সংশ্লিষ্ট ভেন্যুর সামর্থ্য ও বিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
  • ২১. অনিবার্য যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় টিআইবি বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এক্ষেত্রে টিআইবি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
  • ২২. পূর্ব অনুমতি ব্যতিত কারো ব্যক্তিগত সামগ্রী ব্যবহার, ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ, ছবি কিংবা ভিডিও ধারণ করা নিষিদ্ধ। কোনো বিতর্ক অধিবেশন কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার কিংবা ভিডিও ধারণ করে পরবর্তীতে প্রচার করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। তবে ব্যক্তি মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে টিআইবি তার দাপ্তরিক ডকুমেন্টেশন ও পরবর্তী ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট স্থান ও সময়ের ছবি বা ভিডিও ধারণ করবে এবং তা টিআইবিসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম, অনলাইন মাধ্যম ও গণমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করবে। চূড়ান্ত পর্বের বিতর্ক অধিবেশনটি টিআইবির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা হতে পারে। এ বিষয়ের অনুমতি বিতার্কিক ও বিচারকগণ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমেই প্রদান করেছেন মর্মে গৃহীত হবে। টিআইবির ধারণকৃত ভিডিও কিংবা ছবি যে কোনো দল বা ব্যক্তি পরবর্তীতে ব্যবহার করতে পারবেন।
  • ২৩. আবাসিক ভেন্যুতে অবস্থানকালে রাষ্ট্রীয় কোনো আইন বা বিধি লঙ্ঘিত হয় এমন কোনো অনলাইন বা অফলাইন কর্মকাণ্ডে যুক্ত কিংবা জড়িত হওয়ার দায় টিআইবি গ্রহণ করবে না। এ বিষযে যথাযথ কর্তৃপক্ষ যথাযথ আইন ও বিধি অনুযায়ী যে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে।

পুরস্কার ও অন্যান্য সুবিধাসংক্রান্ত

  • ২৪. প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি, খাবার ও আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক বিতার্কিককে প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণের সনদ প্রদান করা হবে।
  • ২৫. প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিতার্কিক ও বিচারকদের টিআইবি নির্ধারিত বিধি অনুযায়ী দূরবর্তী ও স্থানীয় যাতায়াত এবং যাতায়াতকালীন খাবারের জন্য নির্ধারিত হারে ভাতা প্রদান করা হবে, যা প্রতিযোগিতা সমাপ্ত হওয়ার সাত কার্যদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের প্রদত্ত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর/ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রদান করা হতে পারে। এক্ষেত্রে সরকারি বিধি অনুযায়ী রেভিনিউ স্ট্যম্প ও অন্যান্য ব্যয় উৎসে কর্তন করা হবে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে প্রেরিত অর্থ উত্তোলনের এজেন্ট ব্যয় আলাদাভাবে প্রদান করা হবে না।
  • ২৬. প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলকে নির্ধারিত অর্থ পুরস্কার ও দলীয় ট্রফি প্রদান করা হবে। এ ছাড়া চূড়ান্ত পর্বে উত্তীর্ণ উভয় দলের প্রত্যেক সদস্যকে ব্যক্তিগত ক্রেস্ট ও বিশেষ সনদ প্রদান করা হবে। দলীয় অর্থ পুরস্কার দলের মনোনীত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রতিযোগিতা শেষ হওয়ার সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রদান করা হতে পারে। এক্ষেত্রে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য পেতে বিলম্ব হলে অর্থ প্রদানে বিলম্ব হতে পারে।
  • ২৭. প্রতিযোগিতার শ্রেষ্ঠ বিতার্কিক ও ফাইনাল বিতর্কের শ্রেষ্ঠ বিতার্কিককে ব্যক্তিগত ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হবে। এছাড়া প্রতিযোগিতার শ্রেষ্ঠ বিতার্কিককে নির্ধারিত অর্থ পুরস্কারও প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে পুরস্কার বিজয়ী শ্রেষ্ঠ বিতার্কিকের প্রদত্ত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর কিংবা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রতিযোগিতা শেষ হওয়ার সাত কার্যদিবসের (যথাসময়ে তথ্যপ্রাপ্তি সাপেক্ষে) মধ্যে প্রদান করা হতে পারে। অর্থ পুরস্কার প্রদানের প্রাক্কালে সরকারি বিধি অনুযায়ী রেভিনিউ স্ট্যম্প ও অন্যান্য ব্যয় উৎসে কর্তন করা হবে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে প্রেরিত অর্থ উত্তোলনের এজেন্ট ব্যয় আলাদাভাবে প্রদান করা হবে না।
  • ২৮. প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকল বিচারককে ব্যক্তিগত সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হবে।

যোগাযোগ: পরিচালক, আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)
মাইডাস সেন্টার, লেভেল ৪ ও ৫, বাড়ি ০৫, সড়ক ২৭ (পুরাতন) ১৬ নতুন, ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৯
প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন - ০১৭০৯৬৬১৬৫৫